উত্তর না তুমি নষ্ট হয়ে যাওনি। তোমার কোন দোষ নেই। তুমি এভাবে ভাবছো কেন? তোমার উপর অন্যায় করা হয়েছে। তুমি কখনোই আর এভাবে ভাববে না। তুমি সবার সঙ্গেই মিশবে, কথা বলবে। যা তোমার ভাল লাগে তাই তুমি করতে পারো।
উত্তর হ্যাঁ, অনেকেই হয়তো তোমাকে ভুল বুঝতে পারে, কিন্তু তুমি তো জানো এটা তোমার দোষ নয়, তোমার উপর অন্যায় করা হযেছে। এটা তাদের বুঝিয়ে দিতে হবে। যারা তোমাকে দায়ী করবে তাদের এড়িয়ে চলবে। যারা তোমাকে বুঝতে পারবে তাদের সাথে বেশি সময় কাটাতে পারো।
উত্তর
তুমি সে সময় বাধা দিতে পারতে (এটা নির্ভর করছে শিশুর বয়সের উপর ) ;
চিৎকার করতে পারতে ;
আঘাত করা কিংবা দৌড়ে পালিয়ে যেতে পারতে ;
কারো সাহায্য চাইতে পারতে।
উত্তর এটাতো তোমার দোষ না, যা হবার হয়ে গেছে। মনে কষ্ট না নেয়াই ভালো। এ রকম ঘটনা কম,বেশি ঘটে থাকে, আস্তে আস্তে সব ঠিক হয়ে যাবে। সমাজের সবাই এক সময় ঘটনার কথা ভুলে যাবে, তুমি আগের মতোই সমাজে মিশতে পারবে। এ ব্যাপারে আমি তোমাকে সাহায্য করবো, তুমি ইচ্ছা করলেই এ ব্যাপারে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারো।
উত্তর যে করেছে দোয় তারই । সে খুব খারাপ লোক বলেই এই কাজ করেছে। এর জন্য ওকে শাস্তি পেতে হবে। বিচার পেতে আমরা তোমাকে সাহায্য করবো।
উত্তর তুমি কোন চিন্তা করো না। তোমার কোন দোষ নেই । যদি তুমি এই সমস্যার কথা আর কাউকে বলতে চাও, তাহলে বলতে পারো, তাতে মন হালকা লাগবে। তুমি ঘটনাটি ভুলতে চেষ্টা করো।
উত্তর এ ঘটনার জন্য তুমি অবশ্যই দায়ী নও। যে লোকটি তোমার সাথে এ আচরণ করেছে সে-ই দায়ী। এর জন্য তুমি মন খারাপ করো না। এটা কোন ভাবেই তোমার গোষ নয়।
উত্তর তুমি যদি মনে করো যে তোমার মা ও বড়বোনকে বললে ভালো লাগবে ও তোমার মন হালকা হবে, তাহলে তুমি তাদের অবশ্যই বলতে পারো।
উত্তর না, শুধু তোমার ক্ষেত্রেই নয়। অনেকের জীবনেই ঘটে থাকে। এ রকম অনেক ঘটনা আমাদের কাছে আছে। তুমি এ ব্যাপারে কোন চিন্তা করো না।